জামেয়া ওয়েবসাইট

বৃহস্পতিবার-১২ই শাবান, ১৪৪৬ হিজরি-১৩ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ-৩০শে মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ঈমানী পোশাকে বেঈমানী নীলনকশা

ঈমানী পোশাকে বেঈমানী নীলনকশা

ঈমানী পোশাকে বেঈমানী নীলনকশা

এইচএম তানভীর সিরাজ

অনেকদিন যাবৎ লিখবো লিখবো ভাবছিলাম, কিন্তু বিভিন্ন ব্যস্ততার কারণে পারি নি লিখতে।

যিনি দিলে ভাবনার উদয়াস্ত ঘটান, তিনি আমাকে লেখার তাওফিক দিয়ে দেবেন, করে দেবেন সুযোগ। এই আমার বিশ্বাস।

আজ একটি আয়াতের কিঞ্চিত তাফসীর করতে গিয়ে বিষয়টি চলে আসায় বেশ ঈমানী আবেগের সাথে নিচের কথামালা দিয়ে গেঁথেছিলাম আজকের দরদী মালির দরসে কুরআন, আল-হামদু লিল্লাহ।

জি বলছিলাম, ইহুদী-খ্রিস্টানদের কথা। যারা আমাদের আজন্মকাল শত্রু ছিল, আছে আর থাকবে কিয়ামত অবধি। কেবল আমাদের কেন, সমানেই তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলেরও শত্রু ছিলো।

তাদের শত্রুতার একটা ফাঁদ হল মানসিকভাবে বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে ইসলামি সংস্কৃতিকে ধ্বংস করে মুসলিমজাতি আর তাঁর সভ্যতাকে নিধন করা।

আজকে আমরা যেদিকে তাকাই, সেদিকেই দেখি নারীসমাজ ইভটিজিং, কুপ্রস্তাব আর অপথের ইশারার শিকার!

তারা নিজের সম্‌ভ্রম নষ্ট করতে প্রস্তুত হয়ে যায় কখনো অর্থের অভাবে, কখনওবা টাকার প্রলোভনে, আবার কখনো নিজের যৌবনের কাছে পরাজিত হয়ে, কিংবা ক্যাডারনীতি, ভয়নীতি আর চাপনীতি এবং চাকুরীনীতির কাছে হার মেনে!

আমরা কি একটিবার চিন্তা করেছি, কেন আমার দেশের মেয়েদের এতো সমস্যা। চিন্তা করেছি কি কখনো, আমার মেয়ে বিয়ে করতে চায় না কেন!

আপনার স্ত্রী কেন আপনাকে না মেনে অবাধ্যতায় তার আনন্দ?

আপনার টগবগে যুবক আদরের ছেলেটিও বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানায়; কেন জানায়, অথচ এ সময় বিয়ে করতে তার পাগলপারা হওয়ার কথা নয় কি?!!!

সারাদিন মাথারঘাম পায়ে ফেলে যাদের জন্য পরিশ্রম করে পিতা বাসায় আসার পর সেই ছেলেমেয়েরা কেন বাবার কাছে আসতে বিরক্তবোধ করে? ঘরেবাইরে কেন এতই অশান্তি আর অশান্তি?

সবকথার শেষকথা বলছি।

বোঝার চেষ্টা করলে আপনার অধিনস্থদের নিয়ে আর পেরেশানিতে পড়তে হবে না আপনাকে।

প্রথমকথা হলো ইহুদী-খ্রিস্টান আর অমুসলিমদের আবর্তিত অপসংস্কৃতি ও তাদের কর্মপন্থাকে না বলতে হবে। তাদের পরিকল্পনাকে নাকচ করতে হবে এবং তাদের পরামর্শকে চক্রান্ত মনে করতে হবে, তা হলেই নাতিশীতোষ্ণ এক বাগানে পরিণত হবে আপনার পরিবার।

মূল আলোচনা

এবার চলুন, আমরা ইহুদী-খ্রিস্টানদের কিছু চক্রান্তের চিত্রাঙ্গন দেখি। কুরআনী উদ্দীপককে সামনে রেখে আজকের মূল আলোচনা চলবে, ইন শা আল্লাহ। Avjøvn‌ তাআলা বলেন,

اِنَّ الَّذِيْنَ يُحِبُّوْنَ اَنْ تَشِيْعَ الْفَاحِشَةُ فِي الَّذِيْنَ اٰمَنُوْا لَهُمْ عَذَابٌ اَلِيْمٌ١ۙ فِي الدُّنْيَا وَالْاٰخِرَةِ١ؕ وَاللّٰهُ يَعْلَمُ وَاَنْتُمْ لَا تَعْلَمُوْنَ۰۰۱۹

‘নিশ্চয় মুমিনদের মধ্যে অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়াটাকে যারা ভালো মনে করে, দুনিয়া-আখেরাতে তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। আর আল্লাহ তাআলা যা জানেন তোমরা তা জানো না।’[1]

ইহুদী-খ্রিস্টানদের চক্রান্তমূলক কাপড়ের বর্ণনা দিতে গিয়ে ¯^qs রাসূল (সা.) দীর্ঘ চৌদ্দশ বছর আগে হুঁশিয়ার করে সাবধানতার বাণী শুনিয়েছেন।

বলেছেন তিনি, এমন একটি সময় আসবে যখন মহিলারা কাপড় পরিধান করেও উলঙ্গ থাকবে। তারা পর পুরুষদের নিজেদের দিকে ডাকবে আর পুরুষরাও শয়তানের ফাঁদে পা দিয়ে স্থায়ী স্বাদের স্থায়িত্ব হারাতে বসবে।

عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ، قَالَ: قَالَ رَسُوْلُ اللهِ : «صِنْفَانِ مِنْ أَهْلِ النَّارِ لَـمْ أَرَهُمَا، قَوْمٌ مَعَهُمْ سِيَاطٌ كَأَذْنَابِ الْبَقَرِ يَضْرِبُونَ بِهَا النَّاسَ، وَنِسَاءٌ كَاسِيَاتٌ عَارِيَاتٌ مُمِيْلَاتٌ مَائِلَاتٌ، رُءُوْسُهُنَّ كَأَسْنِمَةِ الْبُخْتِ الْـمَائِلَةِ، لَا يَدْخُلْنَ الْـجَنَّةَ، وَلَا يَجِدْنَ رِيْحَهَا، وَإِنَّ رِيْحَهَا لَيُوْجَدُ مِنْ مَسِيْرَةِ كَذَا وَكَذَا».

‘আবু হুরায়রা (রাযি.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘জাহান্নামবাসী দু’ধরনের লোক এমন আছে যাদের আমি (এখনো) দেখতে পাইনি। একদল লোক, যাদের সাথে গরুর লেজের ন্যায় চাবুক থাকবে, তা দিয়ে তারা লোকজনকে পিটাবে। আর এক দল স্ত্রীলোক, যারা বস্ত্র পরিহিত হয়েও বিবস্ত্রা, (সুখ সম্পদ ভোগকারিনী হয়েও অকৃতজ্ঞা) যারা অন্যদের আকর্ষণকারিণী ও আকৃষ্টা, তাদের মাথার চুলের অবস্থা উটের হেলে পড়া কূঁজের ন্যায়। ওরা জান্নাতে প্রবেশ করবে না, এমনকি তার খুশবুও পাবে না। অথচ এত এত দূর থেকে তার খুশবু পাওয়া যায়।’’[2]

মেয়েলি পোশাক নিয়ে ইহুদী-খ্রিস্টানের নীলনকশা

পুরুষের চেয়ে মহিলার কাপড়ে নতুনত্ব কেন?!!!

কী-বা তার উদ্দেশ্য?

এমন প্রশ্নের জবাবে আমাদেরকে মনে করতে হবে ইহুদী খ্রিস্টানদের ইতিবৃত্ত। তারা ইসলামের আজন্মকাল থেকেই শত্রু।

তারা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের দুশমন, তাই তারা মুসলমানদের কী আর উপকারে আসবে। এনজিওগুলো মূলত ঈমান হরণের একটি মাধ্যম। একটি উদাহরণ।

চিন্তাচেতনা আর ধ্বংসাত্মক সংস্কৃতি দিয়ে আমাদেরকে বারবার পথভ্রষ্ট করতে চায়।

ইহুদী-খ্রিস্টানরা সব দিকে আমাদের ঘায়েল করতে চায়, বাধ্য করতে চায় তাদের পরিকল্পনা মাফিক জীবন পরিচালনা করতে, যাতে আমরাও তাদের মত দুনিয়াবি হায়াতকে গ্রহণ করি আর জাহান্নামের রাস্তা পরিষ্কার করি।

তাই রাসূল (সা.) বলেছেন,

«خَالِفُوا الْيَهُوْدَ وَالنَّصَارَىٰ».

‘তোমরা যেভাবে পারো ইহুদী-খ্রিস্টানদের বিরোধিতা করে যাও।’[3]

তারা আজ মুসলিমজাতিকে নষ্টজাতিরূপে বিশ্বের সামনে পেশ করতে চোখের জেনার দিকে সহজে কাবু করার জন্য মহিলাদের পোশাককে বেচে নিয়েছে।

এমন এমন পোশাক তারা তৈরি করে, যা পরিধান করেও মেয়েরা উলঙ্গ। সমভাবেই অনুভব করা যায় পরিহিতাকে অপরিহিত অবস্থার অবস্থানকে!

চোখ বুজে থাকাটা কঠিন হয়ে যায়। সবশ্রেণির মুসলমান আজ বাধ্য হয়েই চোখের জেনায় পতিত হচ্ছে। ইচ্ছা না থাকলেও অনিচ্ছাকৃতভাবে চোখের জেনায় লিপ্ত হচ্ছে প্রতি দুই হাত অন্তর অন্তর। যদি ভুলে বেগানা মহিলার দিকে চোক পড়ে, তাহলে সেই ভুলকে আল্লাহ ক্ষমা করবেন। আর যদি প্রথম দেখাটা ভালো লাগার কারণে বারবার ফিরে তাকাই তাহলে কিয়ামত দিবসে যিনাকারির চোখে শিশা ঢেলে দেওয়া হবে।

রাসূল (সা.) বলেছেন, যারা চোখের যিনা করে তাদের চোখে শিশা ঢেলে দেওয়া হবে।

মেয়েলী পোশাকের কোন অংশ নিয়ে ইহুদী-খ্রিস্টানদের ভাবনা

আমার দীর্ঘদিনের পেরেশানিমুখর ভ্রুকুঞ্চন করা চিন্তা থেকেই ইহুদী-খ্রিস্টানদের দ্বারা তৈরিকৃত মেয়েলী পোশাক নিয়ে তাদের আসলরূপ পাঠকদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করছি।

মুসলিম সভ্যতা আর ইসলামি সংস্কৃতিকে ধ্বংস করার জন্য ইসলামের দোসররা আজ পাগলপারা হয়ে আছে।

যেদিকে যেভাবে পারছে ইসলামের ক্ষতিসাধন করে আসছে।

আজ তারা ঈমানের যে একটি অংশ হায়া বা লজ্জা আছে সেই লজ্জাকে তারা বৈশ্বিকভাবে মাটির সাথে মিশিয়ে দিতে চায়।

এর জন্য তারা বর্তমান সময়ে মেয়েদের পোশাককেই বেঁচে নিয়েছে। যার মাধ্যমে তারা মুসলমানদের সম্মানিত মা-বোনদের পথের কুকুর বানিয়ে রাখতে চায় পর্দার বিরুদ্ধে গোপন চক্রান্তের ভেতর দিয়ে মেয়েদের গোপনীয়তাকে প্রকাশ করে।

তারা মেয়েদের পর্দা করার যে মূল মাধ্যম, সেটি নিয়েই আজ তারা মুসলিম আবাল-বৃদ্ধদেরকে চোখের জেনায় লিপ্ত করে ঈমান বিমুখ করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে অপ্রকাশ্য শয়তানের প্রকাশ্য সঙ্গী হয়ে।

আজকাল এমন বোরকা তারা মুসলিম বিশ্বকে উপহার দিচ্ছে, যা পরিধান করলে পর্দা আদায় হবে তো দূরের কথা, বরং নিজেরাও জাহান্নামে যাবে, অন্যদেরও নিয়ে যাবে।

সম্প্রতি একটা বোরকা বেশ প্রসিদ্ধি লাভ করেছে, নাম তার ‘আবায়া’। সেই বোরকাটা আজ মুসলিমসমাজের প্রায় মেয়েরা গায়ে দিয়ে থাকে। বিশেষকরে যুবতীরা। কেন তাহলে অহরহ মেয়েরা এই আবায়া’ বোরকা পরিধান করছে খুশি মনে?! অথচ প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য শয়তান তো তা মুটেই চায় না!!!

আসলকথা হলো, এই আবায়া বোরকা, ক্লাজু সেলোয়ার আর পাখী ড্রেস ইত্যাদি অভিশপ্ত পোশাক পরিধান করলে পরপুরুষের চোখ দ্রুত আকর্ষিত হয় এবং তারা নীরবে চোখের জেনা করে যায় আর ঐ দিকে মেয়েরাও বেশ খুশী মনে হেলেদুলে চলতে থাকে। কারণ তাদের দিকে নাকি পরপুরুষরা তাকাচ্ছে। তাদের ভাবনা।

এইসব মেয়েলি পোশাকের মাধ্যমে মেয়েদের ওই বিশেষ অঙ্গ ও অংশভাগ স্পষ্টভাবে ভেসে উঠে, যার প্রতি প্রতিটা পুরুষ আকৃষ্ট থাকাটা খুবই সাভাবিক।

এই আবায়া বোরকা কোমর বরাবর ছিপছিপে সেলাই করা। পরিধান করলে মেয়েদের পেছনের দিক স্পষ্ট বোঝা যায়, আর সামনের দিকও অনুভব হয়, আবার বিপরীত দিকে ফ্লাজো পায়জামা এতো ঢিলেঢালা যে, মনে হয় যেন, এই বুঝি উপরে উঠে নলা, হাঁটু আর উরুস্তম্ভ দেখা যায়। তাই এই বোরকা, ফ্লাজো আর পাখী ড্রেসের মতন বেহায়াপনা পোশাক পরিধান করা মুসলিম সভ্যতা বিরোধী বলে পরিধানটাও অবৈধ মনে ইসলামি স্কলারগণ।

তেমনি হিজাব নামক প্রচলিত নেকাব পরিধান করাও শরীয়ত সম্মত নয়। কারণ এই হিজাবের মাধ্যমে পরপুরুষ মেয়েটির প্রতি ঝুঁকে, তাই এমন হিজাব মুখে তুলতে হবে, যার দ্বারা চেহারা দেখা না, ভালোমন্দ বোঝা যায় না। চেহারা কেবল নামাযে ঢেকে রাখতে হয় না, ঢেকে রাখতে হয় ঐসকল পুরুষের সামনে, যার সাথে বিয়ে বসা যায়। যাদেরকে শরীয়তের পরিভাষায় পরপুরুষ বা গাইরে মাহরাম বলে পরিচয় দেওয়া হয়েছে।

দৃষ্টিনন্দন, চিত্তাকর্ষক আর বাজে পোশাকাদিতে মুসলমান, অমুসলমান, আবাল-বৃদ্ধ কেনইবা জাহান্নামি আকর্ষণে প্ররোচিত হয়?

সব সুন্দরের সৃষ্টির শ্রেষ্ঠময় অধিকারী উক্ত প্রশ্নের জবাব দিয়ে ঘোষণা করেছেন, এই পোশাক হল শয়তানের আঁটানো ফাঁদ। আল্লাহ তাআলা বলেন,

وَزَيَّنَ لَهُمُ الشَّيْطٰنُ اَعْمَالَهُمْ ۙ۰۰۲۴

‘শয়তান তাদের কাজকে (অশ্লীল পোশাককে) সৌন্দর্যমণ্ডিত করে পেশ করে।’[4]

অর্থ্যাৎ অশ্লীল, অসামাজিক পোশাক গায়ে দিয়ে সমাজবিরোধী কাজ করাকে শয়তান পরিধানকারী মেয়েপুরুষদের অন্তরে একথা ঢেলে দেয় যে, আমাকে খুব ভালো দেখাচ্ছে, পথিকরা আমার দিকে তাকাচ্ছে, বা কেউ কেউ মনে করে থাকে; আমার পরিহিত সুন্দর জামা দেখে কোন পুরুষ প্রেমে পড়বে, কিংবা অন্য মহিলা ভেরি Handsom সব বলে প্রেমে পড়বে, অথবা প্রেমিককে খুশি করাসহ ইত্যাদি নিয়তে এইসব অসামাজিক পোশাক পরিধান করে থাকে।

তাদের এই মিনতির পেছনে যে কথাটি আল্লাহ তাআলা বলতে চান, তা হল:

وَرِضْوَانٌ مِّنَ اللّٰهِ اَكْبَرُؕ ۰۰۷۲

‘আমার সন্তুষ্টি সবচেয়ে বড় সন্তুষ্টি।’[5]

তাই বলছি, যেখানে আমার আপনার প্রেমিক প্রেমিকা থাকবে না, থাকবে না আপন-পর আর অন্য কারো সন্তুষ্টিও কাজে আসবে না, আসবে না কাজে যাদের খুশি করতে অসামাজিক পোশাক পরিধান করেছে তাদের সন্তুষ্টি, বরং তা আজাবগজবের কারণ হয়ে দাঁড়াবে।

এজন্যে বলছি, কুরআন-হাদীসের সমর্থিত জামা-কাপড় পরে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সন্তুষ্টি অর্জনের চেষ্টায় সবসময় সতর্ক থাকি এবং প্রতিটি ক্ষেত্রে ইহুদী খ্রিস্টানদের বিরুদ্ধবাদকে স্বাগত জানিয়ে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলকে সন্তুষ্ট করার চেষ্টায় লিপ্ত হয়ে ইলাহবাদকে স্বাগত জানিয়ে এমন পোশাকাদি পরিধান করতে হবে, যা গায়ে দিলে শরীরের কোনো অবস্থা বোঝা যায় না; আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সন্তুষ্টি ছাড়া কোনো উপায় নেই।

আল্লাহ তাআলা আমাদের সবাইকে জান্নাতি পোশাক পরিধানের তাওফিক দান করেন। আমীন।

[1] আল-কুরআন, সুরা আন-নুর, ২৪:১৯

[2] মুসলিম, আস-সহীহ, দারু ইয়াহইয়ায়িত তুরাস আল-আরবী, বয়রুত, লেবনান, খ. ৩, পৃ. ১৬৮০, হাদীস: ২১২৮

[3]  ইবনে হিব্বান, আস-সহীহ, মুআস্সিসাতুর রিসালা, বয়রুত, লেবনান (দ্বিতীয় সংস্করণ: ১৪১৪ হি. = ১৯৯৩ খ্রি.), খ. ৫, পৃ. ৫৬১, হাদীস: ২১৮৬

[4] আল-কুরআন, সুরা আন-নামল, ২৭:২৪

[5] আল-কুরআন, সুরা আত-তাওবা, ৯:৭২

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn
Share on pinterest
Pinterest
Share on telegram
Telegram
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email
Share on print
Print

সর্বশেষ