জামেয়া ওয়েবসাইট

মঙ্গলবার-১লা জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৬ হিজরি-৫ই নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ-২০শে কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

হাদীসের আলোকে তারাবীহ ও বিতর নামাযের সংখ্যা: ভিত্তিহীন গাণিতিক যুক্তি ও একটি পর্যালোচনা

হাদীসের আলোকে তারাবীহ বিতর নামাযের সংখ্যা: ভিত্তিহীন গাণিতিক যুক্তি একটি পর্যালোচনা

মুহাম্মদ সলিমুদ্দিন মাহদি কাসেমী

 

আকল নকল: কার্যপরিক্রমা

আকল ও নকল (বিবেক ও ওহী) উভয়টি আল্লাহ প্রদত্ত দুটি বড় নিয়ামত। একদিকে আল্লাহ তাআলা মানুষকে বিবেক-বুদ্ধি দান করেছেন অপরদিকে পৃথিবীতে নুবুওয়াতের ধারাও চালু করেছিলেন। মানবজাতির হিদায়তের জন্য কিতাবও নাযিল করেছেন। শেষ কিতাব হচ্ছে, কুরআন শরীফ। এর ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণ হচ্ছে, হাদীস শরীফ। এ হচ্ছে নকল। এই নকল প্রেরণের উদ্দেশ্য হলো, নিরেট বিবেক-বুদ্ধি দ্বারা শরয়ী মাসআলার সমাধান বের করতে পারে না। বিবেক-বুদ্ধি দ্বারা ক্ষেত-খামার করা যায়। ব্যবসা-বাণিজ্য করা যায়। দালান-কৌটার প্লানিং করা যায়। উড়োজাহাজ তৈরি করা যায়। জাগতিক সমস্ত কাজ করা যায়। কিন্তু আল্লাহর পছন্দ-অপছন্দ বুদ্ধি দ্বারা নির্ণয় করা যায় না। জান্নাতে নিয়ে যাওয়ার আমল কী? জাহান্নামে নিয়ে যাওয়ার আমল কী? তা নিরেট বুদ্ধি দ্বারা চিহ্নিত করা যায় না। যদি বিবেক-বুদ্ধি দ্বারা এসব মাসআলার সমাধান হতো, তাহলে যেভাবে ক্ষেত-খামার শিক্ষা দেওয়ার জন্য, ব্যবসা-বাণিজ্য শিক্ষা দেওয়ার জন্য এবং কারিগরি শিক্ষা দেওয়ার জন্য কোনো নবী আগমন করেননি, তেমনি দীন শেখানোর জন্যও নবী-রাসূলের আগমণেরও প্রয়োজন ছিল না। মানুষ নিজেদের বুদ্ধি দ্বারা নিজেরা-ই দীন প্রস্তুত করে নিতো। কিন্তু যেহেতু এই কাজ বিবেক-বুদ্ধি দ্বারা করা সম্ভব নয়, এজন্য আল্লাহ তাআলা বিবেক-বুদ্ধির সাথে সাথে আমাদেরকে নকলও (কুরআন-হাদীস) দিয়েছেন।

চৌদ্দ শত বছর থেকে চলে আসছে যে, নকল আগে, আকল পরে। আল্লাহ তাআলা কুরআন-হাদীস বোঝার জন্য আকল (বুদ্ধি) দিয়েছেন। এই বুদ্ধির আলোকে কুরআন-হাদীস বুঝবেন। কিন্তু একে কুরআন-হাদীসের ওপর বিচারক বানানো যাবে না, কুরআন-হাদীসকে প্রথম যুগের আলোকে বুঝতে হবে। যদি কারো বিবেক কুরআনের আয়াত এবং হাদীস শরীফের সে মর্ম নির্ধারণ করে, যা নবী করীম (সা.) এবং সাহাবায়ে কেরামের যুগ থেকে চলে আসছে, তাহলে বড়ই সৌভাগ্যের বিষয়। আর যদি কারো বিবেক-বুদ্ধি অসম্পূর্ণ হয়, তাহলে তার বিবেক-বুদ্ধির অনুসরণ করা যাবে না, বরং কুরআন-হাদীসের অনুসরণ করতে হবে। এবং কুরআন-হাদীসের যে মর্ম চৌদ্দশত বছর থেকে বোধগম্য হয়ে আসছে, তা-ই গ্রহণযোগ্য হবে।

অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আলাউদ্দিন চৌধুরী মাসিক আত-তাওহীদের জানুয়ারি ২০২০ সংখ্যায় আল্লাহ তাআলার ৪টি নিদর্শন শিরোনামে একটি প্রবন্ধ লিখেছেন। তাতে তিনি বিবেক-বুদ্ধি খাটিয়ে গাণিতিক বিশ্লেষণের মাধ্যমে তারাবীহ নামায আট রাকআত এবং বিতর নামায এক রাকআত প্রমাণ করার এক অপপ্রয়াস চালিয়েছেন। যা রীতিমতো সচেতন মহলকে হতভম্ব করে দেয়নি, বরং ইসলামের স্বভাব ও মেজাজ সম্পর্কে নূন্যতম ধারণা রাখেন এমন সকল ব্যক্তিকে হতচকিতও করে দিয়েছে। যেখানে ২০ রাকআত তারবীহ ও তিন রাকআত বিতর নামাযের কথা স্পষ্ট হাদীস শরীফে বর্ণিত হয়েছে সেখানে তিনি কিভাবে যোগ-বিয়োগ এবং গাণিতিক হিসেব দেখিয়ে ৮ রাকআত তারাবীহ ও এক রাকআত বিতর নামায প্রমাণ করার সাহস দেখাতে পারলেন? এটি আমাদের বোধগম্য নয়।

হাদীসের আলোকে তারাবীহের নামায ২০ রাকআত

হযরত ওমর ইবনুল খাত্তাব (রাযি.)-এর খিলাফতকালে সাহাবায়ে কেরামের একটি অধিবেশন আহ্বান করা হয়। সেখানে তারাবীহ নামায সম্পর্কে আলোচনা হয়। তারাবীহ এককী পড়বে, না জামাতের সাথে? কয় রাকআত পড়বে? আলোচনা-পর্যালোচনার পর সর্বসম্মতিক্রমে এ সিদ্ধান্ত হয় যে, যেহেতু তারাবীহ নামায রাসূলুল্লাহ (সা.) বিশ রাকআত পড়েছেন, তাই তারাবীহ নামায বিশ রাকআত জামায়াত সহকারে পড়াই সুন্নাত। সে যুগে সাহাবায়ে কেরামের মধ্যে সবচেয়ে বড় কারী ছিলেন হযরত উবাই ইবনে কা’ব (রাযি.)। হযরত ওমর ইবনুল খাত্তাব (রাযি.) তাকে ডেকে বলেন, আপনি সাহাবায়ে কিরামগণকে নিয়ে রামাযান মাসে প্রতিদিন ২০ রাকআত তারাবীহ নামায আদায় করবেন। এই বিষয়ে সমস্ত সাহাবায়ে কেরামের ঐক্যমত সংঘটিত হয়। শরীয়তের কুরআন-হাদীসের পর অকাট্য প্রমাণ হলো ইজমা। বিশেষত সাহাবায়ে কেরামের ইজমার উম্মতের জন্য অকাট্য দলিল ও অখণ্ডনীয় প্রমাণ।

لِـمَا رُوِيَ أَنَّ عُمَرَ h جَمَعَ أَصْحَابَ رَسُوْلِ اللهِ فِيْ شَهْرِ رَمَضَانَ عَلَىٰ أُبَيِّ بْنِ كَعْبٍ، فَصَلَّىٰ بِهِمْ فِيْ كُلِّ لَيْلَةٍ عِشْرِيْنَ رَكْعَةً، وَلَمْ يُنْكِرْ أَحَدٌ عَلَيْهِ فَيَكُونُ إجْمَاعًا مِنْهُمْ عَلَىٰ ذَلِكَ. [1]

এটি হযরত ওমর ইবনুল খাত্তাব (রাযি.) নিজের পক্ষ থেকে নতুনভাবে উদ্ভাবন করেননি, বরং রাসুলের যুগ থেকে চলে আসছে। মুসান্নাফে ইবনে আবু শায়বা একটি হাদীসের কিতাব। এতে এসছে,

عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ كَانَ يُصَلِّيْ فِيْ رَمَضَانَ عِشْرِيْنَ رَكْعَةً وَالْوِتْرَ».

‘হযরত আবদুল্লাহ ইবনে আব্বাস (রাযি.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রামাযান মাসে রাসূলুল্লাহ (সা.) বিশ রাকআত তারাবীহ পড়তেন এবং বিতর পড়তেন।’[2]

কেউ কেউ আট রাকআতের পক্ষে সহীহ আল-বুখারী শরীফের একটি হাদীস পেশ করে থাকেন। তবে লক্ষ্য করলে দেখা যায়, সহীহ আল-বুখারী শরীফের যে হাদীস দিয়ে তারা তারাবীহ ৮ রাকআত প্রমাণ করতে চান সেই হাদীসটি ইমাম বুখারী (রহ.) তাহাজ্জুদ অধ্যায়ে এনেছেন। অর্থাৎ আট রাকআতের সেই হাদীস তারাবীহ নামাযের হাদীস নয়, এটি তাহাজ্জুদের হাদীস।

একটি রসাত্মক গল্প

এ সম্পর্কে আমাদের জামিয়া প্রধান আল্লামা মুফতি আবদুল হালিম বুখারী (হাফিযাহুল্লাহ) একটি রসাত্মক গল্প শুনিয়ে থাকেন। তিনি বলেন, একজন লোক অযু করছেন, মুখে পানি দিচ্ছেন। মুখে পানি দেওয়ার সময় দুআ পড়ছেন, «اللّٰهُمَ أَعُوْذُ بِكَ مِنَ الْـخُبْثِ، وَالْـخَبَائِثِ»| এটি তো পায়খানার দুআ! তা এখানে?! তখন অন্য এক ব্যক্তি তাকে জিজ্ঞেস করেন, ভাই! আপনি এই দুআ কোথায় পেয়েছেন? তখন সে বলল, হাদীসে আছে তো! তখন ওই ব্যক্তি তাকে বলল, ভাই! হাদীসে আছে ঠিক, তবে আপনি ছিদ্র ভুলে গেছেন। এটা নিচের ছিদ্রের দুআ ছিল, উপরের ছিদ্রের দুআ নয়!

আট রাকআত হাদীসে আছে ঠিক, তবে এটি তাহাজ্জুদের (ছিদ্রের) হাদীস, এটা তারাবীহের (ছিদ্রের) হাদীস নয়। তার কারণ হাদীস পাঠ করলেই স্পষ্ট বোঝা যায়। হাদীসটি মূলত হযরত আবু সালমা ইবনে আবদুর রহমান (রহ.) কর্তৃক বর্ণিত, তিনি হযরত আয়িশা (রাযি.)-এর দূরসর্ম্পকীয় ভাগিনা হন। তিনি প্রায়শ মাসআলা হযরত আয়িশা (রাযি.)-এর কাছে থেকে জেনে নিতেন। তিনি একদিন হযরত আয়িশা (রাযি.)-কে বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর রামাযানের রাতে কিভাবে নামায পড়তেন?

عَنْ أَبِيْ سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمٰنِ، أَنَّهُ أَخْبَرَهُ: أَنَّهُ سَأَلَ عَائِشَةَ i، كَيْفَ كَانَتْ صَلَاةُ رَسُوْلِ اللهِ فِيْ رَمَضَانَ؟

তার উত্তরে হযরত আয়িশা (রা.) বলেন, তিনি রামাযান ও রামাযান ছাড়া অন্যমাসে এগার রাকআত নামায পড়তেন। আট রাকআত নফল, তিন রাকআত বিতর।

এখন একটু চিন্তা করুন, যে নামাযটি রামাযান মাসসহ অন্য মাসেও পড়ে তা কি তারাবীহ না তাহাজ্জুদ? অবশ্যই এটি তাহজ্জুদের নামায। অতঃপর তিনি বলেন,

فَقَالَتْ: «مَا كَانَ رَسُوْلُ اللهِ يَزِيْدُ فِيْ رَمَضَانَ وَلَا فِيْ غَيْرِهِ عَلَىٰ إِحْدَىٰ عَشْرَةَ رَكْعَةً يُصَلِّيْ أَرْبَعًا، فَلَا تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُوْلِـهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّيْ أَرْبَعًا، فَلَا تَسَلْ عَنْ حُسْنِهِنَّ وَطُوْلِـهِنَّ، ثُمَّ يُصَلِّيْ ثَلاَثًا».

‘চার রাকআত খুবই চমৎকার ও লম্বা করে পড়তেন, অতঃপর আরো চার রাকআত খুবই সুন্দর ও লম্বা করে পড়তেন অতঃপর তিন রাকআত বিতরের নামায পড়তেন।’

এখন একটু ভেবে দেখুন তো, চার রাকআত কি তারাবীহের নামায হয়, না তাহাজ্জুদের নামায? অতঃপর তিনি বলেন,

قَالَتْ عَائِشَةُ: فَقُلْتُ يَا رَسُوْلَ اللهِ: أَتَنَامُ قَبْلَ أَنْ تُوْتِرَ؟ فَقَالَ: «يَا عَائِشَةُ! إِنَّ عَيْنَيَّ تَنَامَانِ وَلَا يَنَامُ قَلْبِيْ».

আমি রাসূলুল্লাহ (সা.)-কে বললাম, হে আল্লাহর রাসূল! আপনি বিতর না পড়ে ঘুমাচ্ছেন? (অথচ বিতর তো ওয়াজিব) তখন তিনি বলেন, ‘আমার চক্ষু ঘুমায়, অন্তর ঘুমায় না।’[3]

একটু চিন্তা করুন, ঘুমের পরে যে নামায হয় তা কি তারাবীহ নামায? না, কখনো না, এটি তো তাহাজ্জুদের নামাযই। এ বিশ রাকআত তারাবীহের আমল সাহাবায়ে কেরামের যুগ থেকে নিয়ে আজ পর্যন্ত মক্কা শরীফে তারাবীহ বিশ রাকআত পড়া হয়। মদীনা শরীফেও বিশ রাকআত পড়া হয়। অতএব স্পষ্ট হাদীস ও সাহাবায়ে কেরামের ঐক্যমত এবং সংখ্যাগরিষ্ট উম্মতের আমলের বিপরীত গাণিতিক ভিত্তিহীন যুক্তি পেশ করা কেবলমাত্র আশ্চর্যজনক নয়, হতশা ব্যঞ্জকও বটে। আমরা তার এই প্রবন্ধ প্রত্যাখান করছি। জামিয়া ইসলাম পটিয়ার মূখপাত্র মাসিক আত-তাওহীদের মতো একটি দায়িত্বশীল পত্রিকায় এমন প্রবন্ধের প্রকাশ সত্যিই সম্মানিত পাঠকমণ্ডলীকে আহত করেছে। পত্রিকা কর্তৃপক্ষ তার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছে।

হাদীসের আলোকে বিতরের নামায তিন রাকআত

ইমাম আবু হানিফা (রহ.)-এর মাযহাব মতে বিতরের নামায তিন রাকআত। এই মতামতটি স্পষ্ট হাদীস দ্বারা প্রমাণিত। তিরমিযী শরীফে এসেছে,

عَنْ عَبْدِ الْعَزِيْزِ بْنِ جُرَيْجٍ، قَالَ: سَأَلْنَا عَائِشَةَ، بِأَيِّ شَيْءٍ كَانَ يُوْتِرُ رَسُوْلُ اللهِ ﷺ؟ قَالَتْ: كَانَ يَقْرَأُ فِي الْأُوْلَىٰ: بِسَبِّحِ اسْمَ رَبِّكَ الْأَعْلَىٰ، وَفِي الثَّانِيَةِ بِقُلْ يَا أَيُّهَا الْكَافِرُوْنَ، وَفِي الثَّالِثَةِ بِقُلْ هُوَ اللهُ أَحَدٌ، وَالْـمُعَوِّذَتَيْنِ.

‘হযরত আবদুল আযীয ইবনে জুরাইজ নামাক একজন তাবেয়ী হযরত আয়িশা সিদ্দীকা (রাযি.)-কে জিজ্ঞাসা করলেন রাসূলুল্লাহ (সা.) বিতরের নামায কিভাবে পড়তেন? তখন তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) বিতরের নামায তিন রাকআত পড়তেন। প্রথম রাকআতে সাব্বহিসি মা রব্বিকাল আ’লা এবং দ্বিতীয় রাকআতে কুল ইয়া আইয়ুহাল কাফিরূন এবং তৃতীয় রাকআতে কুলহু আল্লাহু আহাদ ও কুল আঊযু বি-রব্বলি ফালাক ও নাস পড়তেন।’[4]

বিতর নামায সম্পর্কেও ইঞ্জিনিয়ার সাহেব গাণিতিক যুক্তি পেশ করেছেন এবং বিতরের নামায এক রাকআত প্রমাণ করার অপচেষ্টা চালিয়েছেন। স্পষ্ট সহীহ হাদীস বিদ্যমান থাকা সত্ত্বেও ভিত্তিহীন গাণিতিক দুর্বল যুক্তি পেশ করা অজ্ঞতা ছাড়া বৈ কিছু নয়। মাসিক আত-তাওহীদের মতো একটি গবেষণাধর্মী পত্রিকায় এমন ভিত্তিহীন প্রকাশিত হওয়ায় আত-তাওহীদ পরিবার আবারো সম্মানিত পাঠকমণ্ডলীর নিকট দুঃখ প্রকাশ করছে।

[1] আল-কাসানী, বাদায়িউস সানাই ফী তারতীবিশ শারায়ি, দারুল কুতুব আল-ইলমিয়া (দ্বিতীয় সংস্করণ: ১৪০৬ হি. = ১৯৮৬ খ্রি.), বয়রুত, লেবনান, খ. ১, পৃ. ২৮৮

[2] ইবনে আবু শায়বা, আল-মুসান্নাফ ফিল আহাদীস ওয়াল আসার, মাকতাবাতুর রাশাদ, রিয়াদ, সউদী আরব (প্রথম সংস্করণ: ১৪০৯ হি. = ১৯৮৯ খ্রি.), খ. ২, পৃ. ১৬৪, হাদীস: ৭৬৯২

[3] আল-বুখারী, আস-সহীহ, দারু তওকিন নাজাত, বয়রুত, লেবনান (প্রথম সংস্করণ: ১৪২২ হি. = ২০০১ খ্রি.), খ. ৩, পৃ. ৫৩, হাদীস: ১১৭৪

[4] আত-তিরমিযী, আল-জামি‘উল কবীর = আস-সুনান, মুস্তফা আলবাবী অ্যান্ড সন্স পাবলিশিং অ্যান্ড প্রিন্টিং গ্রæপ, কায়রো, মিসর, খ. ২, পৃ. ৩২৬, হাদীস: ৪৬৩

Share on facebook
Facebook
Share on twitter
Twitter
Share on linkedin
LinkedIn
Share on pinterest
Pinterest
Share on telegram
Telegram
Share on whatsapp
WhatsApp
Share on email
Email
Share on print
Print

সর্বশেষ